জেনে নিন স্ক্রিনশট , গ্রামটিক্যাল ,কপিরাইটিং,Plagiarism ,আর্টিকেল স্পিনিং ও স্ক্যাপিং সম্পর্কে

আসসালামু আলাইকুম। এই আর্টিকেলের শুরুতে আমরা যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি তা অন্যরকম একটি বিষয়। আর্টিকেল লেখার জন্য কিছু নিয়ম ফলো করতে হয় । অনেক সময় কোন কিছু লেখার সময় স্ক্রিনর্শট নেওয়া , গ্রামারটিকাল চেক করা , কপিরাইটিং বিশ্লেষণ করা , সকল ক্ষেত্রে Plagiarism দরকার এবং আর্টিকেল স্পিনিং ও স্ক্যাপিং বিশ্লেষণ করার ক্ষেত্রে এগুলো সবকিছর প্রয়োজন হয়।

জেনে নিন স্ক্রিনশট , গ্রামটিক্যাল ,কপিরাইটিং,Plagiarism ,আর্টিকেল স্পিনিং ও স্ক্যাপিং সম্পর্কে

পোস্ট সূচিপত্রঃ জেনে নিন স্ক্রিনশট , গ্রামটিক্যাল ,কপিরাইটিং,Plagiarism ,আর্টিকেল স্পিনিং ও স্ক্যাপিং সম্পর্কে

ভূমিকাঃ জেনে নিন স্ক্রিনশট , গ্রামটিক্যাল ,কপিরাইটিং,Plagiarism ,আর্টিকেল স্পিনিং ও স্ক্যাপিং সম্পর্কে

এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করতে যাচ্ছি স্ক্রিনশট টেকনিক, গ্রামারটিক্যাল এর চেকার, কপিরাইটিং বিশ্লেষণ,Plagiarism কি? কেন করবেন না, আর্টিকেল স্পেলিং স্কাপিং বিশ্লেষণ এই কয়েকটি বিষয় নিয়ে। আমরা আলোচনার মাধ্যমে জানার চেষ্টা করব কোনটার মাধ্যমে কিভাবে কাজ করা যায়।

স্কিনশটস টেকনিক

আমরা যখন কোন আর্টিকেল লিখি তা অনেকটা টিউটোরিয়াল এর মত। মনে হচ্ছে এর সম্পর্কে বলে দেয়া হচ্ছে। কিভাবে করতে হয়, কোথায় ক্লিক করতে হবে, কিভাবে ডাউনলোড করতে হবে, তারপর ওকে করতে হবে। এরকম পোস্ট বা আর্টিকেল লেখার জন্য পরে কোথায় নিতে হবে । এরকম পোস্ট বা আর্টিকেল লেখার জন্য আমাদের পোষ্টের ভিতর গিয়ে স্ক্রিনশট ব্যবহার করার প্রয়োজন পড়ে। স্ক্রিনশট নেওয়ার জন্য আপনাকে যে জিনিসটা মাথায় রাখতে হবে। 
তা হলো কিভাবে স্ক্রিনশট নিলে একজন কাস্টমার ভালোভাবে বুঝতে পারবে। ঠিক সেভাবেই স্ক্রিনশট নিতে হবে। স্ক্রিনশট নেওয়ার সঠিক নিয়ম হচ্ছে, যে বিষয়ে স্ক্রিনশট নিবেন সেটাকে আগে ডিসপ্লের উপর নিতে হবে। আপনি যদি উইন্ডোজ ১০ বা ৭ ব্যবহার করে থাকেন। তাহলে আপনাকে স্টার্ট বাটনের মধ্যে স্পিনিং টোল খোঁজে বের করতে হবে। আপনি যতটুকু নিবেন ততটুকু সিলেক্ট করতে হবে। সিলেক্ট করার পরে সাইডে চলে যাবে। পরে সেটাকে সেভ করতে হবে। 

স্ক্রিনশট করা ফাইল যদি কাটার প্রয়োজন হয়। তাহলে সে ফাইলকে ফটোশপে নিয়ে গিয়ে, ক্রোক সিলেক্ট করে তারপর চারদিক থেকে কমিয়ে ক্লিয়ার রেশিও করতে হবে। রেশিও করার পর টিক চিহ্নিতে ক্লিক করতে হবে। স্ক্রিনশট দেওয়া ফাইলের ওপর জলছাপ লেখার জন্য ফটোশপের টেক্সট টুলে ক্লিক করতে হবে। তারপরে লেখা শেষ হলে কালার পরিবর্তন করতে হবে যদি মনে করেন। 

ফ্রন্ট যদি ছোট থাকে আপনার সুবিধামতো করে নিতে হবে। তারপর কি বোর্ড থেকে কন্ট্রোল টি একসাথে চাপ দিবেন তাহলে ট্রান্সফর্ম চলে আসবে। লেখাটা ঝাপসা করার উপায় ডান পাশে লিয়ার সেকশনের ভিতর অফসিটি আছে। সেখানে চাপ দিয়ে অফসিটি কমিয়ে দিতে হবে। ১০% করতে হবে। তারপর সেভ করতে হবে। সেভ করার জন্য Ctrl+Shift+Altr+S তাহলে সেভ হয়ে যাবে।

গ্রামারটিক্যাল এর চেকার

লেখালেখি করার সময় অনেক সময় গ্রামারটিকেলের অনেক ভুল হয়ে থাকে। আমরা ইংরেজিতে লেখালেখি করে থাকি আবার বাংলাতে লেখালেখি করে থাকি। ইংরেজি লেখার ক্ষেত্রে ব্রাউজার দিয়ে গ্লামারটিকেল আমরা চেক করতে পারি। যদি বাংলা গ্রামারটিকালে ভুলগুলো চেক করার জন্য চাই ডিফল্ট কোন ব্রাউজার যা আজদিয়ে চেক করতে পারবো না। 

সে ক্ষেত্রে আমাদেরকে আলাদা এক্সটেনশন বা সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে। আমরা সবাই যেহেতু বাংলায় কথা বলি এজন্য বাংলায় লেখাটা শুদ্ধ ভাবে লিখতে হবে। এটাই লেখার জন্য অবশ্যই এক্সটেনশন বা সফটওয়্যার।

কপিরাইটিং বিশ্লেষণ

আজকের এই লেখালেখির প্রধান কারণ কপিরাইটিং বিশ্লেষণ কোথায় কিভাবে কি কাজ করে। কপিরাইট বিশ্লেষণ সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। আমাদেরকে জানতে হবে কপি রাইটিং কি? কপিরাইটিং সম্পর্কে আমাদেরকে জানতে হবে। কপিরাইটিং ব্যক্তির মালিকানা কিছু না বা স্বত্বাধিকারী কিছু না। কিন্তু কপিরাইটিং কি সে সম্পর্কে আমাদেরকে জানতে হবে। চলুন জেনে নেই সম্পর্কে। কপিরাইটিং সম্পর্কে জানার জন্য তিনটা জিনিস সম্পর্কে আমাদেরকে জানতে হবে। 

তিনটা জিনিস হলো:Attention,Promise,Call to action. কপিরাইটিং যত আপনার ভালো হবে কনটেন্ট ততো বিক্রি করতে পারবেন। এর জন্য কপিরাইটিং এর দিকে আপনাকে অ্যাটাকটিভ হতে হবে। কোন ব্যক্তির অ্যাটেনশন সিক করে কিছু প্রমিজ করার মাধ্যমে তাকে কোন কিছু বিক্রি করার জন্য বা তার কাছে সেবা পৌঁছে দেওয়াটাই  হচ্ছে আসলে কপিরাইটিং।

Plagiarism কি? কেন করবেন না

চলুন শুরুতে জেনে নেওয়া যাক প্লেইজারিজম জিনিসটা কি আপনি মনে করেন যে একটি পোস্ট লেখালেখি করেছেন তো সেই পোস্টের পুরো একটি অংশ কপি করে তার ওয়েবসাইটে পাবলিস্ট করে দিয়ে দিয়েছে। আবার কেউ পুরো পোস্ট কপি করেনি অর্ধেক কপি করেছে এবং তাদের ওয়েবসাইটে পাবলিস্ট করেছে। আবার কোন ব্যক্তি আপনার ওয়েবসাইটের কিছু কয়েক লাইন কপি করে তার ওয়েবসাইটে পাবলিস্ট করেছে। 

এটার জন্য আপনাকে কোন ক্রেডিট দেয় নাই। এই যে কয়েকটি উদাহরণের কথা বললাম এই সকল কাজগুলোকে প্লেইজারিজম বলে। বুঝতে পারছেন আপনার লেখা কপি করে কোথাও নিয়ে যে পেস্ট করে দেওয়াটাই হচ্ছে প্লেইজারিজম। পেস্ট করে নিজের নামে চালিয়ে দেওয়াটাই হচ্ছে প্লেইজারিজম।

আর্টিকেল স্পিনিং ও স্ক্যাপিং বিশ্লেষণ

আমরা শুরুতেই জানব আর্টিকেল স্প্রিনিং ও স্ক্যাপিং কি। আর্টিকেল স্পিনিং বলতে বোঝায় অন্য একটি আর্টিকেল থেকে একটু ভিন্ন ভাবে আরেকটি আর্টিকেল লেখা। ২০০০ শব্দের একটি আর্টিকেল থেকে আপনি ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করে ১০০০ শব্দের যদি একটি আর্টিকেল লিখেন সেটাই হলো এক আর্টিকেল থেকে আরেক আর্টিকেল ভিন্নভাবে লিখা। আপনি আর্টিকেল স্পিনিং করে গুগল রেংকিং এ ভালো জায়গায় আসতে পারবেন না। 

এজন্য আর্টিকেল স্পেনিং না করাটাই ভালো। আমাদের সর্বশেষ টপিক হচ্ছে আর্টিকেল স্ক্যাপিং। স্ক্যাপিং হচ্ছে একটা কিওয়ার্ড যা স্ক্যাপিং এ দিলে সে কিওয়ার্ডের বিস্তারিত সবকিছু আপনাকে লিখে দিবে তাকে আমরা স্ক্যাপিং বলে থাকি।

শেষ কথা

পরিশেষে বলা যায় উপরের আলোচনা থেকে আমরা যে বিষয়ে জানতে পারলাম। তা আমাদের আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যে কোন আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে আমাদেরকে অবশ্যই এই বিষয়গুলো লক্ষ্য রেখে লিখতে হবে। আপনি যদি গুগলে ভালো র‍্যাংকিং এ যেতে চান তাহলে অবশ্যই এই বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখতে হবে।





এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url